উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের জন্য বিশ্রামাগার ভাটপাড়ায়
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশে বিশ্রামাগারের ব্যবস্থা করল তৃণমূল।
প্রতিনিধি :- রাজু রায় চৌধুরী, ভাটপাড়া, রাজ্য জুড়ে চলছে শ্রেণী সফলতার দ্বিতীয় ধাপ, অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক। ভাটপাড়া, জগদ্দল বা কাঁকিনাড়া এই নাম গুলি শুনলেই মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। সুস্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটকে বিঘ্নিত করার যেন এক অনন্য নজির এই নামগুলি। ফলত এই অঞ্চল গুলির পরীক্ষা কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকেরাও চিন্তিত।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে রাজ্যের প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী থেকে অভিভাবকদের সাহায্যার্থে' লক্ষ্যে সকল তৃণমূল কর্মীদের মানবিক ভূমিকা পালন করা উচিত। ঠিক এরই নিদর্শন দেখা গেল উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দল এর চশমা ই-রহমত উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে।
পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কথা মাথায় রেখে, তাদের সুবিধার্থে বিদ্যালয়ের ১০০ মিটার দূরত্বে খাটানো হয়েছে তাবু। বিগত দিনে তে দেখা গিয়েছে অভিভাবকেরা পরীক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রে আশেপাশে কোথাও নির্দিষ্ট স্থান বা বিশ্রামাগার না পেয়ে ক্লান্ত হয়ে সময় কাটিয়েছেন। কিন্তু এবার এই পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশেই দেখা গেল অভিভাবকেরা তাদের জন্য নির্মিত নির্দিষ্ট তাঁবুর নিচে স্বাচ্ছন্দে সময় কাটাচ্ছেন। পরীক্ষা চলাকালীন দীর্ঘ সময় পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে অভিভাবকদের অপেক্ষা করতে হয়, তারই রসদ হিসেবে চা ও পানীয় জলের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
প্রতিনিধি :- রাজু রায় চৌধুরী, ভাটপাড়া, রাজ্য জুড়ে চলছে শ্রেণী সফলতার দ্বিতীয় ধাপ, অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক। ভাটপাড়া, জগদ্দল বা কাঁকিনাড়া এই নাম গুলি শুনলেই মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। সুস্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটকে বিঘ্নিত করার যেন এক অনন্য নজির এই নামগুলি। ফলত এই অঞ্চল গুলির পরীক্ষা কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকেরাও চিন্তিত।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে রাজ্যের প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী থেকে অভিভাবকদের সাহায্যার্থে' লক্ষ্যে সকল তৃণমূল কর্মীদের মানবিক ভূমিকা পালন করা উচিত। ঠিক এরই নিদর্শন দেখা গেল উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দল এর চশমা ই-রহমত উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে।
পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কথা মাথায় রেখে, তাদের সুবিধার্থে বিদ্যালয়ের ১০০ মিটার দূরত্বে খাটানো হয়েছে তাবু। বিগত দিনে তে দেখা গিয়েছে অভিভাবকেরা পরীক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রে আশেপাশে কোথাও নির্দিষ্ট স্থান বা বিশ্রামাগার না পেয়ে ক্লান্ত হয়ে সময় কাটিয়েছেন। কিন্তু এবার এই পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশেই দেখা গেল অভিভাবকেরা তাদের জন্য নির্মিত নির্দিষ্ট তাঁবুর নিচে স্বাচ্ছন্দে সময় কাটাচ্ছেন। পরীক্ষা চলাকালীন দীর্ঘ সময় পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে অভিভাবকদের অপেক্ষা করতে হয়, তারই রসদ হিসেবে চা ও পানীয় জলের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে এই বিশেষ ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যত খুশি অভিভাবকরা। তারা সাধুবাদ জানিয়েছেন ভাটপাড়া শহর দুই তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকর্তার প্রতি।
মঙ্গলবার জগদ্দল এর চশমা ই-রহমত স্কুল পরীক্ষা কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণে আসেন ভাটপাড়া পৌরসভার উপপ্রধান দেবজ্যোতি ঘোষ। তিনি পরীক্ষার্থীদের ও অভিভাবকদের সুবিধার্থে ভ্রাম্যমান শৌচালয়ের বন্দোবস্ত করবেন বলে আশ্বাস দেন।
পরীক্ষা কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক শিক্ষক জননেতা দিগলেশ বাবুর এই কাজকে সাধুবাদ জানান।
পাশাপাশি, চশমা ই-রহমত হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় সিং বললেন, এই প্রথম এতদঞ্চলের মধ্যে এরকম দৃষ্টান্তমূলক কর্মকাণ্ড ঘটল। যেখানে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সুবিধার্থে একজন জননেতাকে এগিয়ে আসতে দেখা গেল।
পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের যাতে কোনরকম বাধার সম্মুখীন না হতে হয় সেই জন্যই যথেষ্ট তৎপর দিগলেশ বাবু। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বললেন, এটা কোনও রাজনীতির প্রচার নয়, শুধুমাত্র মানবিকতার জন্যই তিনি এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ছাত্ররা হল ভবিষ্যতের সমাজ গড়ার কারিগর। পরীক্ষা কেন্দ্রে যাতে ছাত্রছাত্রী থেকে তাদের অভিভাবকদের যাতে কোনও রকম সমস্যায় না পড়তে হয় সেই কারণেই তার এই উদ্যোগ বলে জানান অখিলেশ বাবু।
মঙ্গলবার জগদ্দল এর চশমা ই-রহমত স্কুল পরীক্ষা কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণে আসেন ভাটপাড়া পৌরসভার উপপ্রধান দেবজ্যোতি ঘোষ। তিনি পরীক্ষার্থীদের ও অভিভাবকদের সুবিধার্থে ভ্রাম্যমান শৌচালয়ের বন্দোবস্ত করবেন বলে আশ্বাস দেন।
পরীক্ষা কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক শিক্ষক জননেতা দিগলেশ বাবুর এই কাজকে সাধুবাদ জানান।
পাশাপাশি, চশমা ই-রহমত হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় সিং বললেন, এই প্রথম এতদঞ্চলের মধ্যে এরকম দৃষ্টান্তমূলক কর্মকাণ্ড ঘটল। যেখানে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সুবিধার্থে একজন জননেতাকে এগিয়ে আসতে দেখা গেল।
পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের যাতে কোনরকম বাধার সম্মুখীন না হতে হয় সেই জন্যই যথেষ্ট তৎপর দিগলেশ বাবু। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বললেন, এটা কোনও রাজনীতির প্রচার নয়, শুধুমাত্র মানবিকতার জন্যই তিনি এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ছাত্ররা হল ভবিষ্যতের সমাজ গড়ার কারিগর। পরীক্ষা কেন্দ্রে যাতে ছাত্রছাত্রী থেকে তাদের অভিভাবকদের যাতে কোনও রকম সমস্যায় না পড়তে হয় সেই কারণেই তার এই উদ্যোগ বলে জানান অখিলেশ বাবু।
Comments
Post a Comment